পৃথিবীর সব সম্পর্কের একটাই সমস্যা; যে
মানুষটাকে তুমি কাছে চাও সে মানুষটা
তোমাকে তোমার মত করে চায় না। এই
একটাই সমস্যা; দুটা না।
তুমি তাকে যেভাবে চাও আজ থেকে সেও
তোমাকে একই ভাবে চাইবে। প্রেসক্রিপশন
লিখে দিচ্ছি। কাজ না হলে মূল্য ফেরত।
একটা কাগজে একটা বক্স করে মাঝখানে
একটা রেখা টানো। বাম দিকে তুমি ডান
দিকে সে। তোমাদের দুজনের এই
সম্পর্কটাতে তার প্রতি তুমি কতটা
মনোযোগী এবং তোমার প্রতি সে কতটা
তার একটা অনুমান নির্ভর পারসেন্টেইজ
বসিয়ে দাও। মনে কর তোমার দিক থেকে ৭০
এবং তার দিক থেকে ৩০ ভাগ।
তুমি কী চাও সে তোমাকে তোমার মতই
ভালোবাসবে ? বক্সের বাম দিকে তোমার
অবস্থান যেটা ৭০ ভাগ আবেগে ভরপুর। এবং
ডান দিকে তার অবস্থান যেটা ৩০ ভাগ।
এখন কাগজটি নিয়ে আয়নার সামনে এসে
দাড়ালেই দেখবে ৭০ ভাগ আবেগের অংশটি
ডান পাশে চলে গেছে ( বক্সের উপরে
দেখবে তার অবস্থান ডান পাশেই ছিল )
এবং ৩০ ভাগের অংশটি বাম পাশে
যেখানে তোমার অবস্থান।
তার মানে কাগজটি উল্টে দিলেই আপাতত
দৃষ্টিতে ব্যাপারটি সম্ভব। কথা হল
সত্যিকার অর্থে এটা কী ভাবে সম্ভব ?
খুব সহজ। সব কিছুই উল্টে দিতে হবে।
তোমার প্রতি তার যে আবেদন ছিল আজ
থেকে তার সাথে তুমি ঠিক তাই করা শুরু
করবে।
তুমি রোজ তিনবার তাকে ফোন দিতে আর
সে হঠাৎ হঠাৎ একদিন। আজ থেকে তুমি আর
রোজ তিনবার ফোন করবে না। তার মতই
হঠাৎ হঠাৎ এক একদিন ফোন করবে।
মনে কর তুমি প্রায় বিকেলে ঘুরতে বের হতে
চাইতে, কোন কোন দিন খুব বৃষ্টি হলে একটু
বেশি ইমোশন হয়ে ভিজতে চাইতে তার
সাথে। সে ছিল নিষ্ক্রিয়। কেন যেন তার
ইন্দ্রিয়গুলো বরাবরই আত্মকেন্দ্রিক ছিল।
তুমি এই সব কিছু উল্টো করে দিবে। এখন
থেকে আর বৃষ্টিতে ইমোশনাল হয়ে তাকে
ফোন করবে না। সে তোমার প্রতি যতটা
উদাসীনতা দেখাত ঠিক ততটাই তাকে
দাও।
তোমার এই হঠাৎ পরিবর্তনে সে কিছু
অভিযোগ করে বসতে পারে। এই ধর, কেন
তুমি আগের মত রোদ বেশি হলে ফোন দিয়ে
এক গ্লাস পানি খাবার কথা বল না??
কেন তুমি ঘুমাবার আগে আর নিয়ম করে
ফোন করে বালিশের পাশে মাথা রাখার
কথা বল না... ?
তার এই সব অভিযোগের জবাবে তুমি সেই
উত্তরটাই দিবে যেটা সব সময় সে দিয়ে
এসেছিল। তোমাকে কিছুদিন তার চরিত্রটা
অভিনয় করে হলেও করে দেখাতে হবে।
আর এটাই হল তোমার ট্রাম্প কার্ড।
দেখবে কিছুদিন তোমার কাছ থেকে সব
কিছু উল্টো করে পাবার পর সেও উল্টে
যাবে। সে তখন তাই করা শুরু করবে যেগুলো
তুমি আগে করতে। রোজ তিনবার ফোন
দিবে। একটু বৃষ্টি হলেই খুব বেশি ইমোশোন
হয়ে ভিজতে চাইবে তোমার সাথে।
একটা কথা মনে রাখবে, তোমার উপস্থিতির
গুরুত্বটা তাকে বোঝাবার জন্য তোমার
অনুপস্থিতিটা প্রয়োজন।
মানুষটাকে তুমি কাছে চাও সে মানুষটা
তোমাকে তোমার মত করে চায় না। এই
একটাই সমস্যা; দুটা না।
তুমি তাকে যেভাবে চাও আজ থেকে সেও
তোমাকে একই ভাবে চাইবে। প্রেসক্রিপশন
লিখে দিচ্ছি। কাজ না হলে মূল্য ফেরত।
একটা কাগজে একটা বক্স করে মাঝখানে
একটা রেখা টানো। বাম দিকে তুমি ডান
দিকে সে। তোমাদের দুজনের এই
সম্পর্কটাতে তার প্রতি তুমি কতটা
মনোযোগী এবং তোমার প্রতি সে কতটা
তার একটা অনুমান নির্ভর পারসেন্টেইজ
বসিয়ে দাও। মনে কর তোমার দিক থেকে ৭০
এবং তার দিক থেকে ৩০ ভাগ।
তুমি কী চাও সে তোমাকে তোমার মতই
ভালোবাসবে ? বক্সের বাম দিকে তোমার
অবস্থান যেটা ৭০ ভাগ আবেগে ভরপুর। এবং
ডান দিকে তার অবস্থান যেটা ৩০ ভাগ।
এখন কাগজটি নিয়ে আয়নার সামনে এসে
দাড়ালেই দেখবে ৭০ ভাগ আবেগের অংশটি
ডান পাশে চলে গেছে ( বক্সের উপরে
দেখবে তার অবস্থান ডান পাশেই ছিল )
এবং ৩০ ভাগের অংশটি বাম পাশে
যেখানে তোমার অবস্থান।
তার মানে কাগজটি উল্টে দিলেই আপাতত
দৃষ্টিতে ব্যাপারটি সম্ভব। কথা হল
সত্যিকার অর্থে এটা কী ভাবে সম্ভব ?
খুব সহজ। সব কিছুই উল্টে দিতে হবে।
তোমার প্রতি তার যে আবেদন ছিল আজ
থেকে তার সাথে তুমি ঠিক তাই করা শুরু
করবে।
তুমি রোজ তিনবার তাকে ফোন দিতে আর
সে হঠাৎ হঠাৎ একদিন। আজ থেকে তুমি আর
রোজ তিনবার ফোন করবে না। তার মতই
হঠাৎ হঠাৎ এক একদিন ফোন করবে।
মনে কর তুমি প্রায় বিকেলে ঘুরতে বের হতে
চাইতে, কোন কোন দিন খুব বৃষ্টি হলে একটু
বেশি ইমোশন হয়ে ভিজতে চাইতে তার
সাথে। সে ছিল নিষ্ক্রিয়। কেন যেন তার
ইন্দ্রিয়গুলো বরাবরই আত্মকেন্দ্রিক ছিল।
তুমি এই সব কিছু উল্টো করে দিবে। এখন
থেকে আর বৃষ্টিতে ইমোশনাল হয়ে তাকে
ফোন করবে না। সে তোমার প্রতি যতটা
উদাসীনতা দেখাত ঠিক ততটাই তাকে
দাও।
তোমার এই হঠাৎ পরিবর্তনে সে কিছু
অভিযোগ করে বসতে পারে। এই ধর, কেন
তুমি আগের মত রোদ বেশি হলে ফোন দিয়ে
এক গ্লাস পানি খাবার কথা বল না??
কেন তুমি ঘুমাবার আগে আর নিয়ম করে
ফোন করে বালিশের পাশে মাথা রাখার
কথা বল না... ?
তার এই সব অভিযোগের জবাবে তুমি সেই
উত্তরটাই দিবে যেটা সব সময় সে দিয়ে
এসেছিল। তোমাকে কিছুদিন তার চরিত্রটা
অভিনয় করে হলেও করে দেখাতে হবে।
আর এটাই হল তোমার ট্রাম্প কার্ড।
দেখবে কিছুদিন তোমার কাছ থেকে সব
কিছু উল্টো করে পাবার পর সেও উল্টে
যাবে। সে তখন তাই করা শুরু করবে যেগুলো
তুমি আগে করতে। রোজ তিনবার ফোন
দিবে। একটু বৃষ্টি হলেই খুব বেশি ইমোশোন
হয়ে ভিজতে চাইবে তোমার সাথে।
একটা কথা মনে রাখবে, তোমার উপস্থিতির
গুরুত্বটা তাকে বোঝাবার জন্য তোমার
অনুপস্থিতিটা প্রয়োজন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন